১ মাসে ফর্সা হওয়ার উপায়

 ১ মাসে ফর্সা হওয়ার উপায় গুলো সম্পূর্ণ আলোচনা করা হবে আজকের আর্টিকেলে। সুন্দর ফর্সা ত্বক কে না চায়। সুন্দর ত্বক পাওয়ার জন্য অনেকেই অনেক কিছু করে থাকে কেউ পার্লারে পার্লারে ঘুরে এবং হাজার হাজার টাকা খরচ করে স্ক্রিন ট্রিটমেন্ট করে আবার কেউ অনেক দামী দামী প্রোডাক্ট কিনে বাড়িতে ত্বকের যত্ন নেওয়ার চেষ্টা করে।

১-মাসে-ফর্সা-হওয়ার-উপায়তবে আপনার এসবের কিছু করার দরকার নেই কিছু কাজ এবং নিয়ম মেনে চললেই ত্বক সুন্দর ও ফর্সা করা যায়। কি কি কাজ করলে ও নিয়ম মেনে চললে ত্বক সুন্দর ও ফর্সা করা যায় আজকে আর্টিকেলে তা বিস্তারিত বর্ণনা করা আছে তাই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

পোস্ট সূচীপত্রঃ ১ মাসে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে

১ মাসে ফর্সা হওয়ার উপায়

১ মাসে ফর্সা হওয়ার উপায় বর্ণনা করা হলো আমাদের ত্বক যেসব কারণে খারাপ হয়ে যায় তা হল সূর্যের ক্ষতিকার রশ্মি, ভিটামিনের অভাবে ও পুষ্টির অভাবে তাই এগুলো থেকে বাঁচার জন্য পদক্ষেপ নিতে হবে তাহলে ত্বক আস্তে আস্তে ফর্সা হয়ে যাবে। আসুন জেনে নি যেসব কারণে আমাদের ত্বক কালো হয়।

ক্ষতিকারক আলোক রশি ত্বক কালো করে দেয়। ক্ষতিকারক আলোক রশি তে থাকা ইউভি-রেয়াস এসিড ত্বকের সংস্পর্শে আসা মাত্রই ত্বকে মেলামাইনের মাত্রা বৃদ্ধি পাই যা ত্বক কে কালো করে দেয়। অত্যাধিক সূর্যের সংস্পর্শে এলে  ইউভি-রেয়াস  তোকের সুস্থতা কেড়ে নেয় এবং ত্বক কালো করে দেয়।

ভিটামিনের অভাব এ ত্বক কালো হয়ে যায়। ত্বক সুন্দর ও সুস্থ রাখার জন্য ভিটামিন এ ভিটামিন বি এবং বি কমপ্লেক্স অনেক গুরুত্বপূর্ণ। যদি শরীরে এই সকল উপাদানের ঘাটতি থাকে তাহলে ত্বক কালো হয়ে যায় এবং শরীরে যদি সঠিকভাবে পুষ্টি না যায় তাহলে পুষ্টির অভাবেও ত্বক কালো হয়ে যায়। তাই ত্বক ফর্সা করতে হলে নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে এবং ভিটামিন এ ,বি, সি জাতীয় খাবার খেতে হবে।

আরো পড়ুনঃ ফ্রী লটারি খেলে টাকা ইনকাম করার সেরা ৬ টি উপায়

এক মাসে ফর্সা হওয়ার জন্য উপরের বিষয়গুলো মেনে চলার পাশাপাশি আরো কিছু উপায় অবলম্বন করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায় যেমন কাঁচা দুধ দিয়ে ত্বক পরিষ্কার করা ,বডি লোশন ব্যবহার করা, ত্বক পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা এবং নিয়মিত পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করা এসব কাজ নিয়মিত করলেই ১ মাসে ফর্সা হতে পারবেন।

ঘাড়ের কালো দাগ দূর করার উপায়

একটি সুস্থ এবং সুন্দর মুখমণ্ডল কে না চায়। আমরা সবাই দাগ হীন মুখের উজ্জল সুস্থ ত্বক এর আশা করে থাকে। মুখের কালো দাগ আপনার সুন্দর চেহারায় মৌলিনকা এনে দেয় এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা কমিয়ে দেয় তাই মুখের কালো দাগ দূর করার উপায় সম্পর্কে জানতে হবে। মুখের কালো দাগ দূর করার উপায় বর্ণনা করা হলো।
মুখের-কালো-দাগ-দূর-করার-উপায়
কমলার খোসা বেটে মুখে লাগালে মুখের ত্বক পরিষ্কার ও উজ্জ্বল হয়। ঘুমানোর পূর্বে মুখে লেবুর রস লাগিয়ে ঘুমালে মুখ ব্রণ মুক্ত থাকবে। মুখে এমন সাবান ব্যবহার করা যাবে না তবে দিনে অন্তত একবার ভালো ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ পরিষ্কার করতে হবে। ত্বক যদি শুষ্ক হয় তবে রাতে মুখ ধোয়ার পরে ময়েশ্চারাইজার হিসাবে বেবি অয়েল ব্যবহার করতে পারেন এতে করে ত্বক মসৃণ থাকবে। চোখের চারপাশ কালো হয়ে থাকলে ঘুমানোর আগে শসা অথবা আলু কেটে চোখের উপর দিয়ে রাখুন তাহলে চোখের নিচের কালো দাগ কিছু কমবে

ঘাড়ের কালো দাগ দূর করার উপায়

ঘাড়ের কালো দাগ দূর করার উপায় প্রায় অনেক মানুষের গলায় ও ঘাড়ে কালো দাগ দেখা যায়। শরীরে চামড়া গুলো ভাঁজ পড়লে সাধারণত এই সমস্যাটি দেখা দেয়। স্বাস্থবান মানুষদের এ সমস্যাটি বেশি হয়ে থাকে । এই এই দাগগুলোকে বিজ্ঞানীদের ভাষায় বলে অ্যাকানথোসিস নিগ্রিকানস। ঘাড়ের এই দাগ সাধারণ ওজন বেশির কারণে হয়। তাছাড়া ডায়াবেটিস, রক্তচাপ, পিসিওএস ও হাইপারথাইরয়েডিজম থাকলে এই সমস্যা বেশি হয়।
তাছাড়া ঘাড় ও গলায় প্রখর রোদ পড়লেও এই দাগ হতে পারে নানান ধরনের ধাতুর মোটা চেইন পরলে। সে দাগ ঠিক করার জন্য মানুষ ব্যস্ত হয়ে পড়ে.। কেউ কেউ ময়লা ভেবে পরিষ্কার করার জন্য সাবান দিয়ে অনেক ঘষাঘষি করে। এতে করে দাগ তো উঠেই না বরং আরো ক্ষতি হয়। ঘাড়ের কালো দাগ দূর করতে দুই টেবিল চামচ মত বেকিং সোডা এবং একটু পানি দিয়ে তিন মিনিট ঘোষণ। মুখ শুকানোর জন্য অপেক্ষা করুন শুকিয়ে গেলে মুখ ধুয়ে ময়েশ্চারাইজ ক্রিম বা অলিভ অয়েল ব্যবহার করুন।

ফর্সা হওয়াই ডাক্তারের ক্রিম

ফর্সা হওয়াই ডাক্তারের ক্রিম বর্তমানে বাজারে অনেক রয়েছে। তবে এগুলোর মধ্যে অধিকাংশই এমন কাজ করে না কিছু কিছু ভাল কোম্পানির ক্রিম আছে যা ফর্সা হওয়ার অনেক সাহায্য করে । তবে ফর্সা হওয়ার ক্রিম ব্যবহারের জন্য অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে এবং তার নির্দেশনা অনুযায়ী ক্রিম ব্যবহার করতে হবে নয়তো মুখের ক্ষতিও হতে পারে ।বর্তমানে ফর্সা হওয়ার ক্রিম গুলোর দাম খুব একটা বেশি না ৫০০ -৬০০ বাজেটে ক্রিম পাওয়া যায় টাকার মধ্যে। তবে এখন ফর্সা হওয়ার অনেক ডুবলিকেট কিলিম বের হয়েছে তাই ক্রিম ভালোভাবে দেখে শুনে ব্যবহার করতে হবে।

মুখ ফর্সা করার ঘরোয়া পদ্ধতি

মুখ ফর্সা করার ঘরোয়া পদ্ধতি গুলো হল( নিয়মিত ঘুমানো , নিয়মিত ক্লেনজার ব্যবহার করা , গরম ভাব নেওয়া., পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান , রাতে ঘুমানোর আগে মুখ পরিষ্কার,) নিয়মিত এ কাজগুলো করতে পারলে মুখ ফর্সা হবে স্থায়ীভাবে হবে তা নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলোঃ

  • নিয়মিত ঘুমানো ঃরাত প্রায় অনেকে জেগে থাকে যা শরীরের পক্ষে অনেক ক্ষতিকর অনেক বেশি রাত জাগলে ঘুমের পরিমাণ কমে যায় ও মুখের উজ্জ্বলতা হারিয়ে যায় যার কারণে মুখ কালো হয়ে যায় তাই অতিরিক্ত রাত জাগা এড়িয়ে চলতে হবে।
  •  নিয়মিত ক্লেনজার ব্যবহারঃ করা অনেক সময় সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মির কারণে ত্বক পুড়ে যায় জায়গা জায়গা কালো হয়ে যায়  এটি দূর করার জন্য অবশ্যই নিয়মিত ক্লেনজার ব্যবহার করতে হবে তবে দুধ ক্লেনজার হিসেবে ভালো কাজ করে।
  • গরম ভাব নেওয়াঃ মুখে গরম ভাপ নেওয়া মুখ ফর্সা রাখতে অনেক সাহায্য করে কারণ মুখে গরম পানির ভাপ নিলে যেমন ক্লান্তি দূর হয়ে যায় ঠিক তেমনি মুখের ত্বক স্বচ্ছ এবং সতেজ হয়ে যায়ভাপ নিলে ধুলোময়লা ,ত্বকে জমে থাকা তেল,  ব্ল্যাকহেডস কিংবা হোয়াইটহেডস পরিষ্কার হয়ে যায়
  • পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পানঃ ত্বক সুস্থ এবং সবল রাখতে নিয়মিত পানি পান করা অত্যন্ত জরুরী কারণ পরিমাণ মতো পানি পান করলে ত্বকের উজ্জ্বলতা , স্বচ্ছতা এবং কোমলতা বৃদ্ধি পাবে। তাই প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করতে হবে। নিয়মিত পানি পান না করলে ত্বকে মেছতা ,ব্রণ সহ আরো অনেক নাম সমস্যা দেখা দেয়।
  • রাতে ঘুমানোর আগে মুখ পরিষ্কারঃ মুখ ফর্সা রাখতে এটি অত্যন্ত ভালো কাজ করে রাতে ঘুমানোর আগে ফ্রেশ ঠান্ডা পানি দিয়ে ভালোভাবে মুখ ওয়াশ করে ঘুমাতে হবে তাহলে ত্বক অনেক ফর্সা হবে ।

স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় 

বর্তমান যুগে বেশিরভাগ মানুষ নিজের সৌন্দর্য নিয়ে ভাবছে। নিজেকে যাতে অন্যের কাছে আকর্ষণীয় করে তোলা যায় এর চেষ্টার কোন কমতি রাখেনা।অনেকেই রূপচর্চার জন্য বড় বড় পার্লারে যায় এবং হাজার হাজার টাকা খরচ করে আবার অনেকেই তা পারে না এর জন্য স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় গুলো নিচে বর্ণনা করা হলোঃ
প্রাকৃতিক এবং ঘরোয়া উপায় গায়ের রং ফর্সা করার সহজ উপায় রয়েছে শুধু তাই না, এভাবে যে ফর্সা রঙটা আপনি পাবেন সেটা হবে স্থায়ী। সৌন্দর্য সেটাই, যেটাভেতর থেকে আসে। তাহলে আসুন জেনে নিপ্রাকৃতিকভাবে রঙ ফর্সা করার দুটি পদ্ধতি।
দুধ ও কাঁচা হলুদ :
রূপচর্চায় দুধ ও কাঁচা হলুদের ব্যবহার যুগ যুগ ধরে হয়ে আসছে। প্রতিদিন এক গ্লাস গরম দুধে চা চামচের আধা চা চামচ কাঁচা হলুদ বাটা মিশিয়ে পান করুন। পান করতে না পারলে সাথে কিছু মধু মিশিয়ে নিতে পারেন। নিয়মিত এই দুধ হলুদ মেশানো পান করলে আপনি ভেতর থেকে হয়ে উঠবেন ফর্সা । আরো একটি কাজ করতে পারেন দেড় ইঞ্চি সাইজের এক টুকরো হলুদ নিয়ে টুকরো টুকরো করে কেটে এক গ্লাস দুধে দিয়ে ভালো করে ফুটিয়ে নিন। দুধ গাঢ় হলুদ রঙ ধারণ করলে তখন পান করুন। এভাবে প্রতিদিন একবার করে পান করতে থাকুন।

কাঁচা হলুদ :
শুধু দুধের সঙ্গে ন বাইরের রূপচর্চা কেউ হলুদ রং ফর্সা করতে সাহায্য করে। হলুদ বাটা, দুধ্লে‌বু একসঙ্গে মিশিয়ে একটি পেস্ট রেডি করুন। শালা মুখে পেজটি লাগিয়ে ভালোভাবে শুকানোর অপেক্ষা করুন। সকালে ঠান্ডা পানিতে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিন পরিষ্কার তোয়ালে দিয়ে ভালোভাবে মুছে নিন। গরম পানিতে মুখ ধোবেন না এবং অন্তত ১২ ঘন্টা রৌদ্রে যাবেন না। নিয়মিত এটি ব্যবহারে আপনার ত্বক হয়ে উঠবে আরো কোমল মসৃণ, এবং সুন্দর।

মধু দিয়ে ত্বক ফর্সা করার উপায়

মধু আদিকাল থেকেই মানুষের বিভিন্ন রোগের ঔষধ হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। প্রাকৃতিকভাবে ত্বক ফর্সা করতেও অনেকেই মধু ব্যবহার করে থাকে যেভাবে তা বর্ণনা করা হলো: এক টেবিল চামচ মধুর সাথে হাফ চামচ লেবুর রস ভালোভাবে মিশিয়ে নিন । তারপর এটি তোকে লাগিয়ে দেওয়ার ১৫-২০ মিনিট পর গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি করলে ত্বকের টোন কেউ উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে। 
ময়শ্চারাইজিং, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এই বৈশিষ্ট্যের কারণে মধু ত্বকের জন্য অনেক উপকারী।

ব্রণের দাগ দূর করার ঘরোয়া উপায় 

ত্বকের ঔজ্জ্বল্যতা নষ্ট করে দেয় ব্রণ। তাই ব্রনের দাগ দূর করার ঘরোয়া বর্ণনা করা হলো ব্রণের দাগ দূর করার জন্য নিয়মিত রূপচর্চা করতে হবে আর তাছাড়া আরো কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে যেমন শরীরে যেন ভিটামিন এ বি এবং ভিটামিন সি এর অভাব না পড়ে তাই পুষ্টি যুক্ত খাবার খাওয়া। তাছাড়া দুধের সাথে হলুদ মিশায়ে ব্রণের জায়গায় লাগালে এটি অনেক ভালো কাজ করে।

শরীরের কালো দাগ দূর করার উপায়

শরীরের কালো দাগ দূর করা নিয়ে বেশিরভাগ মানুষেরই চিন্তার শেষ থাকে না। ঠিক করার উপায় জানা থাকলে খুব সহজেই শরীরের কালো দাগ দূর করা যায়। কোন উপকরণটি কতখানি পরিমাণে মিশিয়ে ত্বকে লাগালে তার উপকার পাওয়া যাবে নিচে তা ভালোভাবে আলোচনা করা হলো

শরীরের-কালো-দাগ-দূর করার-উপায়
চন্দনকাঠ অথবা হলুদঃ প্রথমেই গোলাপজল আর চন্দন গুড়া একসাথে মিশিয়ে ভালোভাবে একটি পেস্ট তৈরি করতে হবে। শরীরের কালো স্থানে সেই পেস্ট লাগিয়ে ৩০ মিনিট মতন রাখুন তারপর হালকা উষ্ণ গরম পানি দিয়ে জায়গাটি ভালোভাবে ধুতে হবে।

অ্যালোভেরাঃঅ্যালোভেরার পাতা থেকে যে আলাদা করতে হবে এরপর কাটা চামচ ব্যবহার করে জেলটি ভালোভাবে ফেটিয়ে নিতে হবে এবং তুলা জেলে ডুবিয়ে আক্রান্ত জায়গায় লাগিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ। কিছুক্ষণ লাগিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলতে হবে লাগিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলতে হবে। অ্যালোভেরায় আছে অ্যালোইন,মেলানোসাইটিক, যা কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করতে পারে।


কমলাঃ কমলার খোসা ছোট ছোট করে কেটে কয়েক চামচ কাঁচা দুধ দিয়ে ভালোভাবে নাড়িয়ে পেস্ট তৈরি করে নিতে হবে । ক্ষত স্থানে এটি আধা ঘণ্টা লাগিয়ে রেখে তারপর আস্তে আস্তে করে মাসাজ করে উষ্ণ গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই পেস্ট সপ্তাহে ৪ থেকে ৫ বার মুখে ব্যবহার করবেন।
উপরের নিয়ম দুইটা যদি ভালোভাবে মেনে কাজ করা যায় তাহলে খুব সহজেই শরীরের কালো দাগ দূর করা যাবে।

শেষ কথাঃ১ মাসে ফর্সা হওয়ার উপায়

১ মাসে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলের সম্পূর্ণ বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে আশা করি আপনারা সকল তথ্য এই পোস্টের মাধ্যমে জানতে পেরেছেন কারণ এই পোস্টে এক মাসে ফর্সা হওয়া হওয়ার উপায় জানতে পেরেছেন এবং শরীরের কালো দাগ দূর করার উপায়, ব্রণের দাগ দূর করার ঘরোয়া উপায়, স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কেও জানতে পেরেছেন। তবে অবশ্যই ফর্সা হওয়ার ক্রিম ব্যবহারের পূর্বে ডাক্তারের মতামত নিবেন। আজকের আর্টিকেলটি যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে তবে অবশ্যই নিচে কমেন্ট করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url